চামড়া ব্যবস্থাপনায় ঈদের দিন থেকে মনিটরিং টিম কাজ করবে বলেও জানান মন্ত্রী। রোববার এ খাত সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে বৈঠকে কোরবানির পশুর চামড়ার ন্যায্য দাম নির্ধারণ করবে মন্ত্রণালয়।
গত বছর কোরবানিতে নজিরবিহীন দর পতনে চামড়া কিনতে অনীহা দেখায় ব্যবসায়ীরা। দাম না পাওয়ায় অবিক্রীত অনেক পশুর চামড়া পঁচে যায়।
গত ছয় বছরে ৪০ শতাংশ কমেছে কাঁচা চামড়ার দাম। গত বছর প্রতি বর্গফুট লবণযুক্ত গরুর চামড়ার দর ছিলো ৪৫ থেকে ৫০ টাকা। এবার আরো ৩৩ শতাংশ কমিয়ে প্রতি বর্গফুট চামড়ার দর ৩০-৪০ টাকা করার প্রস্তাব দিয়েছে ট্যারিফ কমিশন।
দাম নিয়ে শঙ্কিত থাকলেও কাঁচা চামড়া রপ্তানিতে প্রস্তুতের কথা জানান ব্যবসায়ীরা। তবে, ট্যানারি মালিকরা বলছেন, কাঁচা চামড়া রপ্তানি হলে সংকটে পড়বে দেশের ট্যানারিগুলো।
১৯৯০ সাল থেকে দেশে কাঁচা চামড়া রপ্তানি বন্ধ রয়েছে। এবার চামড়ার যেনো উপযুক্ত মূল্য নিশ্চিত করা যায়, সেজন্য পদক্ষেপ নেয়ার কথা বলছেন বাণিজ্যমন্ত্রী। চিন্তায় রয়েছে মৌসুমি ব্যবসায়ীদের স্বার্থের বিষয়ও। আর শিল্পমন্ত্রী জানান, চামড়া সংগ্রহের জন্য পর্যাপ্ত অর্থের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
খবর বিভাগঃ
সারাদেশ
0 Please Share a Your Opinion.: