নতুন এই পদক্ষেপের কথা ইমিগ্রেশন অ্যান্ড চেকপয়েন্টস অথরিটি (আইসিএ), জনশক্তি মন্ত্রণালয় (এমওএম) এবং শিক্ষা মন্ত্রনালয় (এমওই) একটি যৌথ প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে ঘোষণা করেছে।
এটি সিঙ্গাপুর নাগরিক, সিঙ্গাপুর পার্মানেন্ট রেসিডেন্স,স্টুডেন্ট পাস হোল্ডার, ওয়ার্ক পাস হোল্ডার এবং লং টার্ম পাস হোল্ডারদের জন্য প্রযোজ্য।
২১ শে মার্চ থেকে সিঙ্গাপুরে সমস্ত ভ্রমণকারীদের প্রবেশের জন্য ১৪ দিনের স্টে হোম নোটিশে থাকতে হচ্ছে৷ তারা স্টে হোম নোটিশে থাকাকালীন সময় তাদের নিজের বাসস্থান বা সরকারি সুবিধাতে স্টে হোম নোটিশে থাকে৷ তাদের স্টে হোম নোটিশ শেষ হবার আগে নির্ধারিত কমিউনিটি সুবিধাগুলোতে করোনাভাইরাস টেস্ট করা হয়৷
প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, আইসিএ, এমওএম এবং এমওই ম্যানুয়াল, স্বয়ংক্রিয় ম্যাসেজ, ফোন বা ভিডিও কল এবং শারীরিক গৃহ পরিদর্শনের মাধ্যমে স্টে হোম নোটিশ পর্যবেক্ষণ করছে। যারা স্টে হোম নোটিশ লঙ্ঘন করে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা প্রয়োগ করা হয়৷
ভ্রমণের নিষেধাজ্ঞা ক্রমবর্ধমান তুলে নেওয়ার সাথে সাথে , আইসিএ, এমওএম এবং এমওই বলে যে বহনযোগ্য বৈদ্যুতিন মনিটরিং ডিভাইসগুলির ব্যবহারের ফলে তাদের আবাসস্থলে স্টে হোম নোটিশে থাকা ব্যক্তিদের আরও কার্যকরভাবে নজরদারি করা সম্ভব হবে।
সিঙ্গাপুরে পৌঁছানোর পর ইমিগ্রেশন ছাড়পত্রের পরে, স্টে হোম নোটিশে যারা থাকবে সেসব যাত্রীদের যাত্রীদের চেকপয়েন্টে একটি বৈদ্যুতিন মনিটরিং ডিভাইস দেওয়া হবে।
তাদের বাসায় পৌঁছানোর পরে বৈদ্যুতিন পর্যবেক্ষণ ডিভাইসটি সক্রিয় করতে হবে। যদি ডিভাইসটি সক্রিয় না করা হয় তবে কর্তৃপক্ষ তাদের অনুসরণ করে বাসায় যাবে। তখন কোনও প্রযুক্তিগত অসুবিধা থাকলে তা সমাধান করতে সহায়তা করবে৷ আর ইচ্ছাকৃতভাবে একটিভ না করলে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে৷
১৪ দিনের স্টে হোম নোটিশ থাকাকালীন সময় এই ডিভাইসগুলি পরা লোকেরা এই ডিভাইসে ম্যাসেজ পাবে এবং সময়মত তাদের স্বীকৃতি দেওয়া দরকার হবে৷
যারা স্টে হোম নোটিশের প্রয়োজনীয়তা মেনে চলতে ব্যর্থ হবে বা যারা স্টে হোম নোটিশে থাকাকালীন সময় বৈদ্যুতিন মনিটরিং ডিভাইসকে খুলে ফেলে, ফেলে দেয়। তাহলে সংক্রামক রোগ বিধিমালা ২০২০ এর অধীনে মামলা দায়েরের জন্য দায়ী থাকবেন।
খবর বিভাগঃ
প্রবাসের খবর
0 Please Share a Your Opinion.: